Happy Independence Day! Dark matter signifies opposite spaces and supports the Dual Universe theory

Dark matter refers to any space that is opposite in nature, and it serves as evidence for the Dual Universe theory.


Wishing you a great Independence Day. Writing started from the morning of Independence Day now at 2.30 pm Bangladesh time.

Bangladeshi mass media is very unhealthy. Don't have their own science journal. Again, what manifests comes from the West, which sees itself as a matter of fact and feels its own merits. I am writing to them in this way because a researcher in their mother tongue discovered the Covid-19 positive deactivated formula and informed them. There is no news about them yet.

Even after explaining it to the children of class one, they thought that the United States could not do Europe, how can a country like Bangladesh do it? Having forgotten their nobility, they have now become slaves of the western blacksmiths (technologists). The Oxford of the East Dhaka University was the best in the East as long as it was in its ring of nobility.Westerners are almost destroyed while standing with the blacksmiths of the West, when we look at the face of the present society of Bangladesh, we no longer see that we have anything of our own among them.

They are now happy if they can go to the United States and get a job in a liquor store or a job as a grass cutter or a car driver. Bangladesh is now caught in the net of covid-19 positive radioactive radiation by bringing the technology junk knowledge they teach in their universities. A few days ago, the mass media was more worried about the side effects of the vaccine than during the corona period.

.Although this is a matter of panic. Because after discovering the black hole twin field theory, I put the two opposites of the black hole on the magnet and analyzed it clearly, even then the mass media or the social media or the western media did not know about it.

How much I cursed Prothom Alo and still wrote today that scientists are looking for particles in the universe. First the particle theory is canceled by the pair theory of black hole field rays. Everything is locked up with the spinning of the black hole. Every object, even the electron and the positron, spin the black hole here, beaming and bending their particles into orbital tunnels.

I challenge any western university or NASA to double Earth's space. One is space and the other is anti-space dark matter. Which is the world of day and night. Anyone who is in the day sees the opposite Earth at night as the sun, which is a dark matter field. And he who lives in the night sees the opposite world as a fixed star. Thus all creations (of black holes) are pairs and opposite spins (of black hole fields).

At the dot point where the two opposite worlds do not have day and night, then the earth's ionosphere is 30 km to 1000 km, if your assumptions are true, then at this dot time point the space ship flies in the sky. The ionosphere did not form then, nor did the twin Earths form. All your exits are closed.If you can fence this point then if the space ship wants to go up this time it will either explode and be destroyed by fission or it will be twisted by fusion.

One minute before the minimum time of this Udayat dot point, there is no way for spaceships to cross the tunnel path of the two world black holes. This means that if the ionosphere is at least 30 km at this time, the spaceship will crash into the opposite earth (dark matter) when it gets close to it. The matter is as if the space ship had been destroyed by an invisible glass-like object.

The Sun or black hole or opposite Earth or dark matter creates a small pair of opposite Earths starting in the first ionosphere 30 km away. Oxygen nitrogen fission causes fusion in the Martian plates or magnets. If the spaceship goes 30 km away in the dot time then a dead body is formed on Mars.This 30 km is why I said that the invention of the present civilization extends the ionosphere of the earth from 30 km to some over 900 km. Creates the maximum ionosphere longitude at noon.

Knowledge of these technologies will not be given. For example, Einstein, Hawking, Max Planck were used to the knowledge of technology. Even today, no university has started the journey of science because they did not learn science.

Because there are opposite worlds, when the pair of black holes grows on both sides of the world, the ionosphere starts to heat up and then the space ship can cross. A little before and after the dot point, the space ship could never go. Send a vehicle like the Solar Probe before mid-afternoon to reach the opposite hemisphere at night on Earth. Can you understand dark matter?Because at that time the ionosphere spreads over an area of ​​900 km and creates a hot state of 8000 degrees Celsius. By crossing this distance you can enter the atmosphere of the night world. If the so far known temperatures of the Sun's space ionosphere corona are correct.

Black hole twin field theory said to learn fast. Otherwise the driver's license to operate the spaceship will be cancelled.

In this situation, the inhabitants of the Covid-19 field are still moving through the light corona twin field of the black hole as artificial satellites like NASA or space sheep. NASA is a mini corona region cancer box. And the cancer box double earth created by the covid-19 radioactive corona field is the area of ​​the total eclipse of the moon or the total eclipse of the sun compared to the total area of ​​the two earths. When the area of ​​the total eclipse of the sun is half the area of ​​a complete earth, the dark matter of the black hole is the opposite pair of magnets forever. Get lost in the dark.And when lost, the natural world will change its fixed position and go into orbit. Artificial worlds such as NASA, which were created with technology from the West, will be completely cut off from oxygen supply. Two bold dot point magnets can no longer charge the artificial earth through oxygen nitrogen.

Mars will be lost and Mars will be created anew by the covid 19 field territory. The natural world will be reorganized in one year and 74 days. This time is subject to religious interpretation. A small natural world will be created without garbage.

Some sectarian misguided people are waiting for the accursed infidel Dajjal. It will be difficult for them to get sharp weapons made of iron.

Moon and Venus will get the status of planets. After that, only mercury remains close to the black hole. Advances to the Moon will be those who will annihilate into black holes as they are in fission fusion of the same magnet with an artificial covid-19 radioactive field environment.

Quickly understand this theory of science. Educate and train westerners.


মহান স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা সহ ডার্ক ম‍্যাটার পরস্পর বিপরীত যে কোন স্পেসকে বলে এবং ডুয়েল ইউনিভার্স তত্বের প্রমাণ

মহান স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। স্বাধীনতা দিবসের সকাল থেকে লেখা শুরু এখন রাত ২.৩০ বাংলাদেশ সময়।

বাংলাদেশী গণমাধ‍্যমগুলো ভীষন অসুস্হ‍্য । না আছে তাদের নিজস্ব সাইন্স জার্নাল। আবার যা প্রকাশ করে তা পশ্চিম থেকে আসে যা ভূতরে বিষয় হিসাবে দেখে তার হুবহু প্রকাশ করে নিজেদের কৃতার্থ মনে করে। এভাবে এদের লিখছি এজন‍্য যে কোভিড-১৯ পজিটিভ ডিএক্টিভেটেড ফর্মূলা এদের মাতৃভাষার একজন একজন রিসার্চার আবিস্কার করে ওদের জানিয়েছিলো। এখনো ওদের খবর নেই। ক্লাস ওয়ানের শিশুদের যেভাবে বোঝানো হয় সেভাবে বুঝিয়ে দেওয়ার পরেও ওরা চিন্তা করেছে যুক্তরাষ্ট্র ইউরোপ পারেনি যা বাংলাদেশের মতো দেশের একজন কিভাবে এটা পারে? নিজেদের আভিজাত্য ভুলে এখন পশ্চিমা কামার কুমারদের (প্রযুক্তিবিদ) দাস হয়েছে। প্রাচ‍্যের অক্সফোর্ড ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নিজের আভিজাত্যের ‍বলয়ে ছিলো যতদিন ততদিন ছিলো প্রাচ‍্যের সেরা। পশ্চিমের কামারদের সাথে উঠা বসা করতে গিয়ে পশ্চিমারা প্রায় ধ্বংস হয়ে যাওয়ার কাছাকাছি যখন তখন বাংলাদেশের বর্তমান সমাজের চেহারা দেখলে আমাদের নিজস্ব কিছু আছে বলে আর এদের মধ‍্যে দেখা যায় না।

যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে কোনো মদের দোকানে চাকুরী পেলে কিংবা ঘাস কাটার চাকুরী পেলে অথবা গাড়ীর ড্রাইভার হতে পারলেই এরা এখন খুশী। ওরা ওদের বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রযুক্তির আবর্জনার জ্ঞান শিখিয়ে দেয় তা নিয়ে এসে বাংলাদেশও এখন কোভিড-১৯ পজিটিভ তেজস্ক্রিয় রেডিয়শনের বেড়াজালে বন্দী হয়েছে। ডাক্তারদের তুলাধূনা করবে না কি কার করবে কয়েকদিন আগে ভ‍্যাকসিনের সাইড ইফেক্ট বিষয়ে করোনাকালীন সময়ের চেয়েও বেশী আতঙ্কিত হয়েছিলো গণমাধ‍্যমগুলো।

যদিও বিষয়টি আতঙ্কের। কেননা ব্ল‍্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরি আবিস্কার করে ব্ল‍্যাক হোলের দুই বিপরীতকে ম‍্যাগনেটে বসিয়ে দিয়ে স্পষ্ট করে বিশ্লেষন করে বুঝিয়েছি এরপরও এসব গণমাধ‍্যম কিংবা সোশ‍্যাল মিডিয়ার অথবা পশ্চিমা মিডিয়ারও হুঁশ হয়নি।

প্রথম আলোকে কতরকমভাবে ধিক্কার জানিয়েছি তারপরও আজকে লিখেছে, সাইন্টিস্টরা ভূতরে কণার সন্ধান করছে । প্রথমত কণা তত্ব বাতিল হয়েছে ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড রশ্মির যুগল তত্বে। ব্ল‍্যাক হোলের স্পিনিংয়ের সাথে সবকিছু বন্দী । প্রতিটি বস্তু এমন কি ইলেক্ট্রনের মধ‍্যে যে পজিট্রন এখানেও ব্ল‍্যাক হোল স্পিন করে ওদের কণাকে রশ্মি হয়ে আলোকিত করে আর বাঁকিয়ে অরবিটাল সূরঙ্গ পথে মুভ করায়।

আমি পশ্চিমা যে কোনো বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা নাসাকে চ‍্যালেঞ্জ করছি যে পৃথিবীর স্পেস ডাবল। একটি স্পেস হলে অপরটি এন্টি স্পেস ডার্কম‍্যাটার। যা দিবস ও রাতের পৃথিবী। যে কেউ দিবসে থাকলে অপজিট পৃথিবী রাতকে দেখে সূর্য হিসাবে যা একটি ডার্ক ম‍্যাটার ফিল্ড। আর যে রাতে থাকে সে তার অপজিট পৃথিবীকে দেখে ধ্রবতারা হিসাবে। এভাবেই সব সৃষ্টি (ব্ল‍্যাক হোলের) পেয়ার এবং বিপরীত স্পিনের (ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ডের) হয়ে থাকে।

পরস্পর বিপরীত দুই পৃথিবী যে ডট পয়েন্টে দিবস রাতের উদয়াস্ত করেনি তখন পৃথিবীর আয়নোস্ফেয়ার ৩০ কিলোমিটার থেকে ১০০০ কিলোমিটার যদি আপনাদের আনুমান সত‍্য হয়ে থাকে তাহলে এই ডট সময় বিন্দুতে স্পেস শিপ উড়ান আকাশে। আয়নোস্ফেয়ার তৈরি হয়নি তখন বা যুগল পৃথিবী তৈরি হয়নি তখন। আপনার বাহিরে যাওয়ার সকল পথ বন্ধ হয়ে আছে। যদি এই পয়েন্ট বেড় করতে পারেন তাহলে স্পেস শিপ এই সময় উপরে উঠাতে চাইলে হয় ফিশনে বিস্ফোরিত হয়ে ধ্বংস হবে না হলে ফিউশনে দুমড়ে মুচড়ে যাবে।

এই উদয়াস্তের ডট পয়েন্টের ক্ষুদ্রতম সময়ের এক মিনিট আগে পরেও দুই পৃথিবীর ব্ল‍্যাক হোলের সূরঙ্গ পথের স্পেস স্পেসশীপের জন‍্য অতিক্রম করার রাস্তা তৈরি হয়নি।তার মানে এই সময়ে আয়নোস্ফেয়ার ৩০ কিলোমিটার সর্বনিম্ন হলে এর কাছাকাছি গিয়ে বিপরীত পৃথিবীর (ডার্ক ম‍্যাটারের ) আঘাতে স্পেসশীপ এক্সিডেন্ট করবে । বিষয়টি এমন যেনো একটি কাঁচের মতো অদৃশ‍্য কিছুর আঘাতে স্পেস শীপ ধ্বংস হয়েছে। সূর্য বা ব্ল‍্যাক হোল বা বিপরীত পৃথিবী বা ডার্ক ম‍্যাটার তৈরি ৩০ কিলোমিটার দূরে প্রথম আয়নোস্ফেয়ার শুরু করে ছোট্ট এক জোড়া পরস্পর বিপরীত পৃথিবী তৈরি করে। মঙ্গলের প্লেটে বা ম‍্যাগনেটে অক্সিজেন নাইট্রোজেন ফিশন ফিউশন ঘটায়। যদি ঐ সময় স্পেস শীপ ৩০ কিলোমিটার দূরে ডট সময়ের মধ‍্যে যায় তাহলে মঙ্গলে ডেড বডি তৈরি হয়। এই ৩০ কিলোমিটার এজন‍্য বললাম যে ফর্তমান সভ‍্যতার আবিস্কার পৃথিবীর আয়নোস্ফেয়ার ৩০ কিলোমিটার থেকে ৯০০ কিলোমিটারের কিছু উপর পর্যন্ত। দুপুরে সর্বোচ্চ আয়নোস্ফেয়ারের দৈর্ঘ‍্য তৈরি করে।

এসব প্রযুক্তির জ্ঞান দিয়ে হবে না। যেমন আইনস্টাইন,হকিং,ম‍্যাক্স প্ল‍্যাঙ্করা প্রযুক্তির জ্ঞানে অভ‍্যস্হ ছিলো।ওরা বিজ্ঞান শিখেনি বলে আজও কোনো বিশ্ববিদ্যালয় বিজ্ঞানের যাত্রাই শুরু করেনি।

বিপরীত পৃথিবী আছে বলে ব্ল‍্যাক হোলের যুগল পৃথিবী উভয় দিকে যখন বড় হয় আয়নোস্ফেয়ার বাড়তে থাকে উত্তপ্ত হতে থাকে আর তখন স্পেস শীপ নিয়ে পারাপার হতে পারেন।ডট পয়েন্টের সামান‍্য আগে পরে এজন‍্য কখনো স্পেস শীপ যেতে পারেনি কখনো। মধ‍্য দুপুরের আগে পরে সোলার প্রোবের মতো যানকে পাঠিয়ে দেখুন রাতের পৃথিবীতে ঐ সময়ে বিপরীত গোলার্ধে গিয়ে পৌঁছবেন। ডার্ক ম‍্যাটার কি বুঝতে পারবেন। কেননা ঐসময় আয়নোস্ফেয়ার ৯০০ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে বিস্তৃত হয়ে ৮০০০ ডিগ্রি সেলসাস তাপমাত্রার উত্তপ্ত অবস্হা তৈরি করে। এই দূরত্ব অতিক্রম করেই রাতের পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে প্রবেশ করতে পারবেন। যদি এতোদিনের জানা সূর্যের স্পেসের করোনা সম্পর্কিত তাপমাত্রা সঠিক হয়ে থাকে।

ব্ল‍্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরি দ্রুত শিখতে বলেছি। তা না হলে স্পেস শীপ চালনার ড্রাইভিং লাইসেন্স বাতিল হয়ে যাবে।

এমন অবস্হা ব্ল‍্যাক হোলের হালকা করোনার টুইন ফিল্ডের ভিতর দিয়ে নাসার মতো বা স্পেস শীপের মতো কৃত্রিম উপগ্রহ হয়ে এখনও চলছেন কোভিড-১৯ ফিল্ডের অধিবাসী। নাসা একট মিনি করোনা অঞ্চলের ক‍্যানসার বক্স। আর কোভিড -১৯ তেজস্ক্রিয় করোনা ফিল্ড যে ক‍্যানসার বক্সের যুগল পৃথিবী তৈরি করেছে তা সমগ্র দুই পৃথিবীর আয়তনের তুলনায় চাঁদের পূর্ণ গ্রহন দেখা এলাকা বা সূর্যের পূর্ণ গ্রহণ দেখা এলাকা যখন সম্পূর্ণ এক পৃথিবীর অর্ধেক ব‍্যাপী হবে তখন ব্ল‍্যাক হোলের ডার্ক ম‍্যাটার পরস্পর অপজিট দুই ম‍্যাগনেট যুগল চিরদিনের জন‍্য অন্ধকারে হারিয়ে যাবে। আর হারিয়ে যাওয়ার সময় ন‍্যাচারাল পৃথিবী নির্ধারিত অবস্হান পরিবর্তন করে কক্ষচ‍্যুত হয়ে যাবে। নাসা জাতীয় কৃত্রিম পৃথিবী যে গুলো পশ্চিম থেকে প্রযুক্তির মাধ‍্যমে তৈরি হয়েছিলো সেখানে অক্সিজেন সাপ্লায় টোটালি বন্ধ হয়ে যাবে। দুই উদয়াস্তের ডট পয়েন্টের ম‍্যাগনেট আর চার্জ করতে পারবে না কৃত্রিম পৃথিবীকে অক্সিজেন নাইট্রোজেনের মাধ‍্যমে । মঙ্গল গ্রহ হারিয়ে যাবে নতুনভাবে মঙ্গল তৈরি করবে কোভিড ১৯ ফিল্ড টেরিটোরি দ্বারা। ন‍্যাচারাল পৃথিবী পূনর্গঠিত হবে এক বছর ৭৪ দিনে।এই সময় কথাটি ধর্মীয় ব‍্যাখ‍্যার অধীন। ছোট্ট একটি ন‍্যাচারাল পৃথিবী আবর্জনাহীনভাবে তৈরি হবে। যে অভিশপ্ত কাফের দাজ্জালের জন‍্য কিছু সাম্প্রদায়িক পথভ্রষ্ট মানুষ অপেক্ষা করছে। লোহার তৈরি ধারালো অস্ত্র পাওয়াও কঠিন হয়ে যাবে তাদের।

চাঁদ ও শুক্র পাবে গ্রহের মর্যাদা। এরপর ব্ল‍্যাক হোলের কাছাকাছি থাকছে শুধুই মার্কারি। চাঁদে এডভান্স গিয়ে থাকবে যারা তারা কৃত্রিম কোভিড -১৯ তেজস্ক্রিয় ফিল্ডের পরিবেশের সাথে একই ম‍্যাগনেটের ফিশন ফিউশনে থাকায় ব্ল‍্যাক হোলে বিলুপ্ত হয়ে যাবে ।

দ্রুত বুঝে নিন বিজ্ঞানের এই সঠিক থিওরি।পশ্চিমাদের শিক্ষা দিন,ট্রেনিং দিন।