13 deadly side effects of corona vaccine and the plight of science without theory
Despite extensive documentation and high-profile communication, your theories on corona, light speed, and black holes are overlooked. You argue current science is flawed, raising concerns about the impact on global technology and health.
I prohibited to give corona vaccine. I discovered the corona theory and told it from Buckingham Palace to the White House, and from the famous celebrities of the world to ordinary people, prostitutes,and beggars. How to prevent Corona. The people of the world have got many theories of real science. I wrote everything on Facebook. A year and a half of writing has turned into three books. DU's former VC Dr. Arefin Siddique sir unveiled the two in 2022. The books did not go well.
Because people don't read these theory books. Sir said you should write these new doctrines and one day you will be rewarded for them. Since these things remain on Facebook, these things will be useful for people's needs to deal with problems from all over the world. Don't worry about printing books anymore, because you will have problems economically. I heard a banker say that people don't read scientific theories. Biden liked some of my stories, but also took notes.
Received two emails from the late Queen from Buckingham Palace. Two emails from two periods, one about the Delta variant and the other about Omicron. I immediately informed the honorable queen about increasing the oxygen in the environment and not using oxygenating engines in vehicle factories. She has departed from the world. But I have not seen England change since then. Rather, I have discovered many theories while doing scientific analysis of these.Corona theory has become the matter of all subjects of science. It is not only the human species but also the species of plants and the species of the animal world, including the evidence of the extinction of half of the two worlds. Which is the environment of the artificial world. Various detailed scientific theories have been published on my Facebook.
It has been two days in the social media of Bangladesh and now there is an uproar which has come from the world media. Bangladeshi media has voiced that there is news in western countries. A research institute in New Zealand said that vaccine recipients are facing 13 serious side effects, including brain problems and heart problems. I knew this would happen, that's why I forbade it.
As a resident of Bangladesh, how can you talk about the discovery of these theories when the world's major universities could not?
I only told them that I was one of International Standard as a student. I also studied applied chemistry for three years. I have studied data science all my life. I have done Honors Masters in Islamic Studies Science Faculty. Think these certificates have no value. But God can not reveal the survival theory of the problem of the servant to anyone? Then they said, yes, if I am that servant then is there any problem?
I said in my second volume that Einstein's E=mc2 equation is seriously wrong, which I said in my 2021 book 'The Origin of Gravitation'. Also appearing on my Facebook story. Then my research papers were related to the initial stage of research. Einstein established the equation E=mc2 assuming the speed of light at c= 186000 miles/s. Max Planck gave E = hc/λ, Everyone knows. Hawking also gave the Big Bang to these two.
Now in my discovery black hole twin field theory I said that light has no fixed speed. The black hole pair spins the light rays of different concentrations to create matter by twisting this light in the opposite direction. In this way, I have shown that the earth is also a couple, so is the universe. The sun rises from the south and radiates light from the east. So who has the power to direct the light?
And if the doctrines of these scientists are all wrong, I want an answer as to who has the certificate of science of the present civilization and who is right. Yesterday, a science YouTuber from Bangladesh, although I don't know, he might be a doctorate. He filmed the daily happenings at Western University and NASA with the latest news. I analyzed hundreds of theories in his comment box. And I say, none of what is being propagated from the West is correct.
I also told him about these equations. But sadly the sidewalk hawker is better than that. This is why I am saying that by posting a video three days ago yesterday, he said that Elon Musk created a stir by discovering a spaceship with a speed faster than the speed of light. Now he is more shameless than a sidewalk hawker by spreading this news that Einstein Hawking Max Planck is in danger. Simply a canvasser I think this YouTuber. .
It's been at least three years since I posted these on Facebook in theory. And if technology exceeds the speed of light, then who will judge these canvassers? For the past three years, the truth of my theory has not been published in any science journal in the West. Not even in Bangladesh. Now who will take the responsibility for the damage caused to the world due to the technology of wrong scientific theories of the current civilization?
করোনা ভ্যাকসিনের মারাত্মক ১৩টি সাইড ইফেক্ট এবং থিওরিবিহীন বিজ্ঞানের দূর্দশা
করোনার ভ্যাকসিন দিতে নিষেধ করেছিলাম। করোনার থিওরি আবিস্কার করে জানিয়েছিলাম বাকিংহাম প্যালেস থেকে হোয়াইট হাউজ,আবার পৃথিবীর বিখ্যাত সেলিব্রিটি থেকে সাধারন মানুষ, প্রস্টিটিউট,ভিখারীকেও জানিয়েছি। কিভাবে করোনা প্রতিরোধ করা যায়।পৃথিবীবাসী বাস্তব বিজ্ঞানের বহু থিওরি পেয়েছে। সব ফেসবুকে লিখে রেখেছি। দেড় বছরের লেখার তিন খন্ড বই হয়েছে। ঢাবির সাবেক ভিসি ড.আরেফিন সিদ্দিক স্যার দুটির মোড়ক উন্মোচন করেছিলেন ২০২২ সালে। বইগুলো তেমন চলেনি।
কেননা এসব থিওরির বই মানুষ পড়ে না। স্যার বলেছিলেন তোমার এসব নতুন মতবাদ তুমি লিখে যাও একদিন এসবের প্রতিদান পাবে। যেহেতু এসব ফেসবুকে থেকে যাচ্ছে পৃথিবীর আনাচে কানাচে থেকে সমস্যার মোকাবেলা করতে এসব বিষয় মানুষের প্রয়োজনে কাজে লাগবে।তুমি আর বই ছাপানোর চিন্তা করোনা।কেননা অর্থনৈতিকভাবে সমস্যায় পরে যাবে। একজন ব্যাঙ্কারকে বলতে শুনেছি বিজ্ঞান বিষয়ক থিওরি, এসব মানুষ পড়ে না। বাইডেন আমার কোনো কোনো গল্পে লাইক দিয়েছিলেন।কিন্তু টীকাও নিয়েছিলেন।
বাকিংহাম প্যালেস থেকে প্রয়াত রাণীর দুটি ইমেইল পেয়েছিলাম।একটি ডেলটা ভ্যারিয়েন্ট অপরটি ওমিক্রন সম্পর্কে দুই সময়ের দুটি ইমেইল। সাথে সাথে শ্রদ্ধেয় রাণীকে জানিয়েছিলাম পরিবেশে অক্সিজেন বাড়ানোর কথা ও অক্সিজেনেটিং ইঞ্জিন যানবাহন ফ্যাক্টরীতে ব্যবহার না করার কথা বলেছিলাম। তিনিতো বিদায় নিয়েছেন দুনিয়া থেকে। কিন্তু ইত্যবসরে ইংল্যান্ডের পরিবর্তন হওয়া দেখিনি। বরং এখন পর্যন্ত এসবের বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষন করতে গিয়ে অনেক থিওরি আবিস্কার করেছি। তাতে করোনা তত্ব সাইন্সের সব বিষয়ের ম্যাটারে পরিণত হয়েছে।যা শুধু মানব স্পেসিস নয় উদ্ভিদের স্পেসিস,প্রাণীজগতের স্পেসিসসহ দুই পৃথিবীর অর্ধেক স্পেস বিলুপ্ত হয়ে যাওয়ার প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে। যা কৃত্রিম পৃথিবীর পরিবেশ।বহুরকমের বিস্তারিত বৈজ্ঞানিক মতবাদ প্রকাশ হয়েছে আমার ফেসবুকে।
বাংলাদেশের সোশ্যাল মিডিয়ায় দুদিন হলো এখন তোলপার চলছে যা বিশ্বমিডিয়া থেকে এসেছে। পশ্চিমা দেশে খবর হয়েছে বলে সোচ্চার হয়েছে বাংলাদেশী মিডিয়া। নিউজিল্যান্ডের একটি গবেষনা প্রতিষ্ঠান বলেছে ভ্যাকসিন গ্রহনকারীদের মস্তিষ্কের সমস্যা,হার্টের সমস্যাসহ ১৩ টি ভয়াবহ জটিল সাইড ইফেক্টের সম্মুখীন এখন । এসব হবে আমি জানতাম, যেকারনে নিষেধ করেছিলাম।
বাংলাদেশের বাসিন্দা হয়ে কিভাবে এসব থিওরি আবিস্কারের কথা বলে যখন পৃথিবীর বড় বড় দেশের বিশ্ববিদ্যালয় পারেনি?
আমি তাদের শুধু বলেছিলাম যে ছাত্র হিসাবে ইন্টান্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ডের একজন ছিলাম। এপ্লাইড কেমিস্ট্রিতেও তিন বছরের অধ্যয়ন করেছি। সারা জীবন ডাটা সাইন্স অধ্যয়ন করেছি। ইসলামিক স্টাডিজ সাইন্স ফ্যাকাল্টিতে অনার্স মাস্টার্স করেছি। ধরলাম এসবের কোনো মূল্য নেই।কিন্তু আল্লাহ দুনিয়ায় তাঁর বান্দাদের মুসিবতে পৃথিবীর যেকোনো কাউকে দিয়ে এসবের জন্য বিজ্ঞানের সঠিক থিওরি আবিস্কার করাতে পারেন না? তখন তারা বলে হ্যাঁ পারেন।তাহলে আমি সেই বান্দা হলে অসুবিধা আছে? তখন তাদের কথা থেমে যেতো। এখন আজকে পর্যন্ত যেসব রিসার্চ পেপার সাবমিট হয়েছে এ পর্যন্ত কোনটির সত্যতা চ্যালেন্স করার ক্ষমতা আছে বিশ্বসভ্যতার? আমি আমার দ্বিতীয় খন্ড বইয়ে বলেছিলাম আইনস্টাইনের E=mc2 সমীকরনে মারাত্মক ভুল আছে যা বলেছিলাম ২০২১ সালে আমার লেখা 'মহাকর্ষের উৎপত্তি ' বইয়ে। আমার ফেসবুকের গল্পেও শোভা পাচ্ছে। তখন আমার গবেষনার পেপার্স গবেষনার প্রাথমিক পর্যায়ের সম্পর্কিত বিষয় ছিলো। c= ১৮৬০০০মাইল/সেকেন্ড আলোর গতিবেগ ধরে আইনস্টাইন E=mc2 সমীকরণ প্রতিষ্ঠিত করেছেন। ম্যাক্স প্ল্যাঙ্ক করেছেন E = hc/λ, সকলে জানেন। এই দুইজনের থিওরির জ্ঞানে হকিংও বিগ ব্যঙ দিয়েছিলেন।
এখন আমার আবিস্কার ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরিতে বলেছিলাম আলোর কোনো নির্দিষ্ট গতিবেগ নেই। ব্ল্যাক হোল যুগল এসব আলোকে বিপরীতভাবে পেঁচিয়ে ম্যাটার তৈরি করে বিভিন্ন কনসেন্ট্রেশনের আলোক রশ্মির যুগলের স্পিন তৈরি করে। এভাবে দেখিয়ে দিয়েছি পৃথিবীও যুগল,মহাবিশ্বও তাই। সূর্য দক্ষিণ থেকে উঠে পূর্ব থেকে আলো বিকিরন দেখায়।তাহলে আলোকে সোজা চালানোর ক্ষমতা কার আছে?
আর এসব বিজ্ঞানীর মতবাদ সব ভুল হলে বর্তমান সভ্যতার বিজ্ঞানের সার্টিফিকেট কার কার সঠিক আছে,উত্তর চাই। গতকাল বাংলাদেশের একজন বিজ্ঞান বিষয়ক ইউটিউবার, যদিও জানিনা তিনি ডক্টরেটও হতে পারেন।পশ্চিমা বিশ্ববিদ্যালয় ও নাসায় কি ঘটে প্রতিদিন তার লেটেস্ট খবর দিয়ে চিত্রায়ন করেন।তার কমেন্ট বক্সে এযাবত কয়েক'শ থিওরির বিশ্লেষন দিয়েছি । এবং আমি বলেছি পশ্চিম থেকে যা প্রচার করছেন তার কোনটিই সঠিক নয়। তাকেও এসব ইকুয়েশন সম্পর্কে জানিয়েছি। কিন্তু লজ্জ্বার বিষয় ফুটপাতের হকারও ভালো তার চেয়ে। এজন্য বলছি যে গতকাল তিন দিন আগের একটি ভিডিও পোস্ট করে তিনি জানিয়েছেন আলোর গতির চেয়ে বেশি গতির মহাকাশযান আবিস্কার করে ইলন মাস্ক তোলপাড় সৃষ্টি করেছেন। এখন সেতো একজন ফুটপাতের হকারের চেয়েও নির্লজ্জ্বের মতো এই খবর প্রচার করে আইনস্টাইন হকিং ম্যাক্স প্ল্যাঙ্ককে বিপদে ফেলেছেন ।সিম্প্লি একজন ক্যানভ্যাচার ভাবি এই ইউটিবারকে।
আমি থিওরি দিয়ে এসব ফেসবুকে সমাদ্রিত করেছি কমপক্ষে তিন বছর হলো। আর প্রযুক্তি যদি আলোর গতি অতিক্রম করে তাহলে এসব ক্যানভাচারদের বিচার কে করবে? বিগত তিন বছর যাবত আমার থিওরির সত্যতা নিয়ে পশ্চিমারা কোনো বিজ্ঞান জার্নালে ছাপাইনি।এমনকি বাংলাদেশেও তা হয়নি। এখন বর্তমান সভ্যতার ভুল বিজ্ঞান তত্বের প্রযুক্তির কারনে পৃথিবীর যে ক্ষতি হয়েছে এর দায়ভার কে নেবে?