A 1000 year battery life in diamond batteries is an unscientific invention
A thousand-year-old invention of carbon isotopes to store charge is now viral around the world. However, it does not run without the use of electricity when the civilization then due to the excess use of this electricity, the planetary twin field has now become radio active somehow 1/3. Which is calculated from the earth's magnetic field shifting 64 degrees.For it to be 1/2, all is left is (1/2-1/3=)1/6 of one world.
A thousand-year-old invention of carbon isotopes to store charge is now viral around the world. However, it does not run without the use of electricity when the civilization then due to the excess use of this electricity, the planetary twin field has now become radio active somehow 1/3. Which is calculated from the earth's magnetic field shifting 64 degrees.For it to be 1/2, all is left is (1/2-1/3=)1/6 of one world.
Same as the other.That is, the twin field planetary field has the capacity to produce this amount of power.
Now plans to use these isotopes without drastically reducing electricity demand will spin the isotope of carbon 14 through the ionosphere into the twin planet's anti-field a thousand years into the future.Here comes 365000 days from 1000 years. Which is 365000 × 2 = 730000 day or night Earth is supposed to create the desired battery field of this isotope of diamond if against the ionosphere used by the twin Earth's power generation every 12 hours. Now if this battery is made for the current civilization then it does not have much time to survive the current civilization on this twin earth or in the twin planetary field.
Who will stop whom from using it?
The scientist who named this method did not understand the black hole formula or the dark matter formula that was communicated to them and their country and university. This twin charge battery has to be manufactured for a very short period of time. It means recharging after completing as much work as needed.
In order to produce more charge than the Twin Planetary Field is producing every day, the Twin Nature is being cut and the magnet of the Matter of the Twin Body of the other Planet is completely opposite to that of the Earth Twin Body.
That's why Nature's asteroids are comets, comet asteroids forming dwarf twin planets that have been variously interpreted.
Therefore, if the use of electricity is artificially reserved by diamonds, the extinction of half of the planets will occur in a faster time.Quickly reduce any power demand and usage overall.
Study online library of Rakim University, Bangladesh. Learn to survive. May the New Year 2025 be glorified by guiding everyone's life in this new direction.
Juboraj / 02.01.2025
হিরার ব্যাটারিতে ১০০০ বছর বৈদ্যতিক চার্জ ধারন একটি অবৈজ্ঞানিক উদ্ভাবন
কার্বনের আইসোটপ থেকে এক হাজার বছর জুড়ে চার্জ উৎপাদনের কৌশল এখন সমগ্র পৃথিবীতে ভাইরাল। বিদ্যুতের ব্যবহার ছাড়া চলেই না সভ্যতার। অথচ প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড এখন রেডিও এক্টিভ হয়ে গেছে কোন না কোনভাবে ১/৩। যা পৃথিবীর ম্যাগনেটিক ফিল্ড ৬৪ ডিগ্রি সরে যাওয়া থেকে হিসাব বেড় করা হয়েছে।এটি ১/২ হতে আর বাঁকি ১/২-১/৩=১/৬ ভাগ এক পৃথিবীর অপরটিরও তাই। অর্থাৎ টুইন ফিল্ড প্ল্যানেটারি ফিল্ড এই পরিমাণ অংশ বিদ্যুত উৎপাদনের ক্ষমতা রাখে।
এখন বিদ্যুতের চাহিদা ব্যাপকভাবে না কমিয়ে যেভাবে এসব আইসোটোপকে ব্যবহার করার পরিকল্পনা করছে তাতে কার্বন ১৪ এর আইসটোপ এক হাজার বছর ভবিষ্যতের আইনোস্ফেয়ার দিয়ে টুইন প্ল্যানেটের এন্টি ফিল্ডে স্পিন করবে। এখানে ১০০০ বছর থেকে আসে ৩৬৫০০০ দিন। যা ১২ ঘন্টার প্রত্যহ টুইন পৃথিবীর বিদ্যুৎ উৎপাদনের দ্বারা ব্যবহৃত আয়নোস্ফেয়ার তৈরির বিরুদ্ধে হলে ৩৬৫০০০×২ =৭৩০০০০ টি দিন অথবা রাতের পৃথিবী তৈরি করার কথা হিরকের এই আইসোটোপের কাঙ্খিত ব্যাটারির ফিল্ড । এখন এই ব্যাটারি যদি বর্তমান সভ্যতার জন্য তৈরি করা হয় তাহলে হাতে আর সময়ই নেই বর্তমান সভ্যতার টুইন এই পৃথিবীতে বা টুইন প্ল্যানেটারিতে।
কে কাকে থামাবে।
যে বিজ্ঞানী নামধারী এই পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন তিনি ব্ল্যাক হোল ফর্মূলা বা ডার্ক মাটার ফর্মূলা বুঝতেই পারেননি অথচ তাদের দেশ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে জানানো হয়েছে। খুব অল্প সময়ের জন্য এই টুইন চার্জ ব্যাটারি তৈরি করতে হবে। যে কাজে যতোটা প্রয়োজন তা শেষ করে আবার রিচার্জ করা বুঝানো হচ্ছে।
এমনিতে টুইন প্ল্যানেটারি ফিল্ড প্রত্যহ যে পরিমাণ চার্জ উৎপাদন করছে, তার চেয়ে বেশি উৎপাদনের জন্য টুইন ন্যাচার কেটে অন্য গ্রহের টুইন বডির ম্যাটারের ম্যাগনেট সম্পূর্ণ বিপরীত করে ফেলা হচ্ছে পৃথিবীর টুইন বডির সাথে। যে কারণে ন্যাচারের এস্টরয়েড ধূমকেতু, ধূমকেতু এস্টরয়েড হয়ে বামণ টুইন গ্রহ তৈরি করছে যা বিভিন্নভাবে বুঝানো হয়েছে।
একারণে বিদ্যুতের ব্যবহার এভাবে হিরকের দ্বারা এমনভাবে কৃত্রিমভাবে রিজার্ভ করে ব্যবহার করলে প্ল্যানেটগুলোর অর্ধেকের বিলুপ্তি আরও দ্রুত সময়ে সংঘটিত হবে।
সার্বিকভাবে যেকোনো বিদ্যুতের চাহিদা ও ব্যবহারই দ্রুত কমিয়ে ফেলুন। রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের অনলাইন লাইব্রেরী স্টাডি করুন।টিকে থাকুন।
যুবরাজ /০২.০১.২০২৫